আহসান মঞ্জিল (গোলাপী প্রাসাদ)
𝐀𝐡𝐬𝐚𝐧 𝐌𝐚𝐧𝐳𝐢𝐥 𝐢𝐬 𝐚 𝐦𝐮𝐬𝐭-𝐬𝐞𝐞 𝐚𝐭𝐭𝐫𝐚𝐜𝐭𝐢𝐨𝐧 𝐟𝐨𝐫 𝐚𝐧𝐲𝐨𝐧𝐞 𝐰𝐡𝐨 𝐰𝐚𝐧𝐭𝐬 𝐭𝐨 𝐞𝐱𝐩𝐞𝐫𝐢𝐞𝐧𝐜𝐞 𝐭𝐡𝐞 𝐡𝐢𝐬𝐭𝐨𝐫𝐲 𝐚𝐧𝐝 𝐜𝐮𝐥𝐭𝐮𝐫𝐞 𝐨𝐟 𝐃𝐡𝐚𝐤𝐚. 𝐈𝐭 𝐢𝐬 𝐚 𝐩𝐥𝐚𝐜𝐞 𝐰𝐡𝐞𝐫𝐞 𝐲𝐨𝐮 𝐜𝐚𝐧 𝐚𝐝𝐦𝐢𝐫𝐞 𝐭𝐡𝐞 𝐛𝐞𝐚𝐮𝐭𝐲 𝐚𝐧𝐝 𝐞𝐥𝐞𝐠𝐚𝐧𝐜𝐞 𝐨𝐟 𝐁𝐞𝐧𝐠𝐚𝐥𝐢 𝐚𝐫𝐜𝐡𝐢𝐭𝐞𝐜𝐭𝐮𝐫𝐞, 𝐥𝐞𝐚𝐫𝐧 𝐚𝐛𝐨𝐮𝐭 𝐭𝐡𝐞 𝐥𝐢𝐟𝐞 𝐚𝐧𝐝 𝐥𝐞𝐠𝐚𝐜𝐲 𝐨𝐟 𝐭𝐡𝐞 𝐍𝐚𝐰𝐚𝐛𝐬 𝐨𝐟 𝐃𝐡𝐚𝐤𝐚, 𝐚𝐧𝐝 𝐝𝐢𝐬𝐜𝐨𝐯𝐞𝐫 𝐬𝐨𝐦𝐞 𝐟𝐚𝐬𝐜𝐢𝐧𝐚𝐭𝐢𝐧𝐠 𝐟𝐚𝐜𝐭𝐬 𝐚𝐧𝐝 𝐬𝐭𝐨𝐫𝐢𝐞𝐬 𝐚𝐛𝐨𝐮𝐭 𝐭𝐡𝐢𝐬 𝐦𝐚𝐠𝐧𝐢𝐟𝐢𝐜𝐞𝐧𝐭 𝐩𝐚𝐥𝐚𝐜𝐞.
আহসান মঞ্জিল পুরনো ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের প্রাসাদ। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গনি। তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ’র নামানুসারে এর নামকরণ করেন। এর নির্মাণকাল ১৮৫৯-১৮৭২ সাল। ১৯০৬ সালে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি। এখন এটি একটি জাদুঘর।অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জালালপুর পরগনার জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থান রংমহল নামে একটি প্রমোদভবন তৈরি করেন। পরবর্তীতে তাঁর পুত্র রংমহলটি এক ফরাসি বণিকের নিকট বিক্রি করে দেন। বাণিজ্য কুটির হিসাবে এটি দীর্ঘদিন পরিচিত ছিল। এরপরে ১৮৩৫-এ বেগমবাজারে বসবাসকারী নওয়াব আবদুল গণির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এটি ক্রয় করে বসবাস শুরু করেন। নওয়াব আবদুল গণি ১৮৭২ সালে প্রাসাদটি নতুন করে নির্মাণ করান। নতুন ভবন নির্মাণের পরে তিনি তাঁর প্রিয় পুত্র খাজা আহসানউলল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন আহসান মঞ্জিল। ১৮৯৭ সালে ১২ই জুন ঢাকায় ভূমিকম্প আঘাত হানলে আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। আহসান মঞ্জিলের দক্ষিণের বারান্দাসহ ইসলামপুর রোড সংলগ্ন নহবত খানাটি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়ে। পরবর্তীকালে নবাব আহসানুল্লাহ তা পুনঃনির্মাণ করেন।এই প্রাসাদের ছাদের উপর সুন্দর একটি গম্বুজ আছে। এক সময় এই গম্বুজের চূড়াটি ছিল ঢাকা শহরের সর্বোচ্চ। মূল ভবনের বাইরে ত্রি-তোরণবিশিষ্ট প্রবেশদ্বারও দেখতে সুন্দর। একইভাবে উপরে ওঠার সিঁড়িগুলোও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে দু’টি মনোরম খিলান আছে যা সবচেয়ে সুন্দর। আহসান মঞ্জিলের অভ্যন্তরে দু’টি অংশ আছে। বৈঠকখানা ও পাঠাগার আছে পূর্ব অংশে। পশ্চিম অংশে আছে নাচঘর ও অন্যান্য আবাসিক কক্ষ। নিচতলার দরবারগৃহ ও ভোজন কক্ষ রয়েছে। আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে এখন পর্যন্ত সংগৃহীত নিদর্শন সংখ্যা ৪ হাজার ৭৭। এই রংমহলের ৩১টি কক্ষের মধ্যে ২৩টিতে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া ১৯০৪ সালের আলোকচিত্রশিল্পী ফ্রিৎজকাপের তোলা ছবি অনুযায়ী ৯টি কক্ষ সাজানো হয়েছে।গ্রীষ্মকালীন সময়সূচী: (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর)-(শনিবার-বুধবার) সকাল ১০.৩০ টা - বিকাল ৫.৩০ টা। শুক্রবার- বিকেল ৩.০০ টা – সন্ধ্যা ৭.৩০ টা। শীতকালীন সময়সূচী: (অক্টোবর - মার্চ) - (শনিবার-বুধবার) সকাল ৯.৩০ টা - বিকাল ৪.৩০ টা। শুক্রবার - দুপুর ২.৩০ টা - সন্ধ্যা ৭.৩০ টা। বৃহস্পতিবার - সাপ্তাহিক ছুটি ও অন্যান্য সরকারি ছুটির দিন জাদুঘর বন্ধ থাকবে।
Instruction
Travel Cost
Entry fees of Ahsan Manzil:
For local people, the ticket price is much more affordable. It differs for foreigners based on which country they are from. A Bangladeshi adult has to pay only 20 BDT to enter the Ahsan Manzil Museum. The entry fee for visitors from SAARC countries is 300 BDT. The ticket price of Ahsan Manzil is 500 BDT for visitors from other countries.
The entry fees of Ahsan Manzil are FREE for people under the following category:
- Bangladeshi Child
- Senior citizen
- Student
- Disabled people
Visitor Category | Entry Fees |
Bangladeshi (adult) | 20 BDT |
Bangladeshi (child) | Free |
Visitors from SAARC countries | 300 BDT |
Visitors from other countries | 500 BDT |
Senior Citizen | FREE |
Student | Free |
Disabled people | Free |
Warning
National Holidays:
Ahsan Manzil remains closed on any government holiday. It also remains closed on Eid day and the day before Eid. It opens the day after Eid.
Ahsan Manzil weekly Schedule:
Day | Opening time | Closing time |
Sunday | 10.30 am | 5.30 pm |
Monday | 10.30 am | 5.30 pm |
Tuesday | 10.30 am | 5.30 pm |
Wednesday | 10.30 am | 5.30 pm |
Thursday | Closed | Closed |
Friday | 3 pm | 8 pm |
Saturday | 10.30 am | 5.30 pm |
Ramadan Schedule of Ahsan Manzil:
Day | Opening time | Closing time |
Sunday | 10.30 am | 3.00 pm |
Monday | 10.30 am | 3.00 pm |
Tuesday | 10.30 am | 3.00 pm |
Wednesday | 10.30 am | 3.00 pm |
Thursday | Closed | Closed |
Friday | Closed | Closed |
Saturday | 10.30 am | 3.00 pm |