নুহাশ পল্লীর ভিতরে অনেক অন্তরনিহিত সৌন্দর্য আছে , যেগুলো হুমায়ূন আহমেদ নিজে তার প্রিয়জনদের ঘুরে ঘুরে একটা একটা করে দেখাতেন এবং বর্ণনা করতেন । দর্শনার্থীদের সেই সব অন্তরনিহিত সৌন্দর্য গুলো ঘুরে ঘুরে দেখানোর জন্যই ” ভ্রমন বিলাস” এর নিয়মিত সাপ্তাহিক ও প্রতিদিনের এই আয়োজন ডে ট্যুর । বাংলাদেশে এটিই প্রথম নুহাশ পল্লীতে নিয়মিত ডে ট্যুর । নুহাশ পল্লীর এই ডে ট্যুর এর সঙ্গে থাকছে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক দেখার সুযোগ ।
প্যাকেজ ট্যুর গুলো সারা বছর হয়ে থাকে-
১। ফ্যামিলি ট্যুর প্যাকেজঃ ( সদস্য সংখ্যা সর্বনিম্ন ১০ জন হতে হবে) ১৭৯৯ টাকা ।
ট্রান্সপোর্টঃ ১০ সীটের হাই এইস এসি মাইক্রো বাস।
সুবিধা সমুহঃ (আসা এবং যাওয়া )+সকালের নাস্তা+দুপুরের খাবার+বিকালের নাস্তা +নুহাশ পল্লীর স্পট ভাড়া +রেস্ট রুম + পর্যাপ্ত বাথ রুমের ব্যবস্থা +বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক এর শুধু মূল গেইটের এন্ট্রি ফি সহ = ১৭৯৯/ টাকা,
সকালের নাস্তা (১ টা স্যান্ডুইচ , ১ টা কলা, ১ টা ডিম , ১ টা লেক্সাস বিস্কিট , ১ টা মিনারেল পানি)
দুপুরের খাবার (বুফে ): (যেমন: সাদা পোলাও , মিশ্র সব্জি , মুরগির রোষ্ট ,গরুর মাংস ভূনা , মুরগির গিলা কলিজা দিয়ে মুগ ডাল, সালাদ , কোমল পানীয়, পায়েস /মিষ্টি / দই
অথবা সাদা ভাত , আলু ভর্তা ,বেগুন ভর্তা ,চেপা শুটকি ভর্তা ,কাল জিরা ভর্তা , পটল ভাজি, মিষ্টি কুমড়া ভর্তা, বেগুন ভাজি ,পেপে ভর্তা, কাচকি শুটকি ভুনা (যেকোনো ৪ পদ) মুরগির রোষ্ট , খাসি/ গরুর মাংস ভূনা /, মুশরির ডাল ,সালাদ , কোমল পানীয়, পায়েস ইত্যাদি (উল্লেখ্য খাবার মেনু সাদা ভাত অথবা পোলাও যেকোনো একটা হবে তবে গরুর পরিবর্তে খাসির মাংস নিলে জন প্রতি ১০০ টাকা বেশী দিতে হবে)
বিকালের নাশতা: (গরুর দুধের চা, সিংগারা/সমুচা /পুরি/ কেক/ বাপা পিঠা/ চিতই পিঠা /ডাল ভাজা এর {যেকোনো ৩ টা আইটেম } নুহাশ পল্লীর ৩০০ ফুট গভীর নলকূপের পানি। আমাদের প্যাকেজ ট্যুর প্রোগ্রামের বিস্তারিতঃ
সকালের নাস্তা সহ একজন ট্যুর গাইড গাড়ি নিয়ে সকাল ৬ টা ৩০ মিনিটে আপনার ঠিকানায় পৌঁছে যাবে । সকাল ৭ টায় গাড়ি ছাড়বে । নাস্তা খেতে খেতে চলে যাবেন বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক । সাফারি পার্কের প্রবেশ ফি টা শুধু আমরা দিয়ে দিব ভিতরে ঢুকে যত রাইডে চড়বেন সেই সব খরচ আপনাদের। সাফারি পার্ক ঘুরে দেখার পর –
আপনারা চলে আসবেন আপনাদের কাঙ্ক্ষিত নুহাশ পল্লীতে ।নুহাশ পল্লীতে এসে আপনারা ফ্রেশ হবেন মন চাইলে দিঘি লীনাবতী,সুইমিং পুলে সুইমিং করতে পারবেন। তারপর-
দুপুরের খাবার: দুপুরের খাবারটা বুফে দেয়া থাকবে আপনারা যার যতটুকু দরকার নিয়ে নিয়ে খেতে পারবেন। দুপুরের খাবার মেনু লিস্ট ও অন্যান্য টেবিল আকারে বিস্তারিত দেয়া আছে।
খাবারের পর একটু বিশ্রাম নিবেন।
নুহাশ পল্লী ঘুরে দেখাঃ তারপর আপনাদের ট্যুর গাইড পুরো নুহাশ পল্লী আপনাদেরকে ঘুরে ঘুরে দেখাবেন ,পরিচয় করাবেন নুহাশ পল্লীর বৃক্ষদের সঙ্গে । দেখাবেন আপনাদের প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ এর স্মৃতিবিজরিত স্থান গুলো ,কোথায় কোথায় তিনি কি কি করতেন । কোথায় কোথায় শুটিং হত তাঁর জনপ্রিয় সেই সব নাটক সিনেমার। জানতে পারবেন নুহাশ পল্লীর নানা অজানা সব গল্প যেগুলো জানলে আপনাদের ভিতর তৈরি হবে অন্যরকম এক অনুভূতি । জানতে পারবেন নানা সময়ের নুহাশ পল্লীতে ভুতেদের অত্যাচার ও সেই সব অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য কি সব করতেন হুমায়ূন আহমেদ ।
তারপর আপনারা আপনাদের মত সময় কাটাবেন ।
বিকালের নাশতা: বিকালে আমরা আরেকটি নাস্তা দিব ।বিকালের নাস্তা করার পর –
আমরা আমাদের প্রিয় মানুষ যিনি সারা জীবন আমাদেরকে আনন্দ দিয়ে গেছেন এখন চির দিনের জন্য শুয়ে আছেন নুহাশ পল্লীর সবুজের মাঝে, সেই প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ এর আত্মার শান্তির জন্য দোয়া করবো ।
ফিরে আসাঃ তারপর অর্থাৎ মাগরিবের আজানের আগে আগে আমরা ঢাকার উদ্দেশে রওনা হব । আপনারা যে যেখান থেকে উঠেছিলেন ঠিক সেখানেই নামিয়ে দিয়ে আমাদের ডে- ট্যুর এর সমাপ্তি।
২। ফ্রেন্ডস এন্ড ফ্যামিলি প্যাকেজঃ( সদস্য সংখ্যা সর্বনিম্ন ২৮-৪৫ জন হতে হবে)
ট্রান্সপোর্টঃ ২৮ সীটের এসি ট্যুরিস্ট বাস-১৭৯৯ টাকা/
৪৫ সীটের নন এসি বাস- ১৫৫০/
৪২ সীটের এসি হিনো বাস-১৭৫০ টাকা
সুবিধা সমুহঃ (আসাএবং যাওয়া )+সকালের নাস্তা+দুপুরের খাবার+বিকালের নাস্তা +১ রুম রেস্ট রুম + পর্যাপ্ত ওয়াশ রুম + নুহাশ পল্লীর স্পট ভাড়া+বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্কের শুধু মূল গেইটের এন্ট্রি ফি ।
সকালের নাস্তা (১ টা স্যান্ডুইচ , ১ টা কলা, ১ টা ডিম , ১ টা লেক্সাস বিস্কিট , ১ টা মিনারেল পানি)
দুপুরের খাবার (বুফে ): (যেমন ঃ সাদা পোলাও , মিশ্র সব্জি , মুরগির রোষ্ট ,গরুর মাংস ভূনা , মুরগির গিলা কলিজা দিয়ে মুগ ডাল, সালাদ , কোমল পানীয়, পায়েস /মিষ্টি / দই
অথবা সাদা ভাত , আলু ভর্তা ,বেগুন ভর্তা ,চেপা শুটকি ভর্তা ,কাল জিরা ভর্তা , পটল ভাজি, মিষ্টি কুমড়া ভর্তা, বেগুন ভাজি ,পেপে ভর্তা, কাচকি শুটকি ভুনা (যেকোনো ৪ পদ) মুরগির রোষ্ট , খাসি/ গরুর মাংস ভূনা /, মুশরির ডাল ,সালাদ , কোমল পানীয়, পায়েস ইত্যাদি (উল্লেখ্য খাবার মেনু সাদা ভাত অথবা পোলাও যেকোনো একটা হবে তবে গরুর পরিবর্তে খাসির মাংস নিলে জন প্রতি ১০০ টাকা বেশী দিতে হবে)
বিকালের নাশতা: (গরুর দুধের চা, সিংগারা/সমুচা /পুরি/ কেক/ বাপা পিঠা/ চিতই পিঠা /ডাল ভাজা এর {যেকোনো ৩ টা আইটেম } নুহাশ পল্লীর ৩০০ ফুট গভীর নলকূপের পানি।
আমাদের প্যাকেজ ট্যুর প্রোগ্রামের বিস্তারিতঃ
সকালের নাস্তা সহ একজন ট্যুর গাইড গাড়ি নিয়ে সকাল ৬ টা ৩০ মিনিটে আপনার ঠিকানায় পৌঁছে যাবে । সকাল ৭ টায় গাড়ি ছাড়বে । নাস্তা খেতে খেতে চলে যাবেন বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক । সাফারি পার্কের প্রবেশ ফি টা শুধু আমরা দিয়ে দিব ভিতরে ঢুকে যত রাইডে চড়বেন সেই সব খরচ আপনাদের। সাফারি পার্ক ঘুরে দেখার পর –
আপনারা চলে আসবেন আপনাদের কাঙ্ক্ষিত নুহাশ পল্লীতে ।নুহাশ পল্লীতে এসে আপনারা ফ্রেশ হবেন মন চাইলে দিঘি লীনাবতী,সুইমিং পুলে সুইমিং করতে পারবেন। তারপর-
দুপুরের খাবার: দুপুরের খাবারটা বুফে দেয়া থাকবে আপনারা যার যতটুকু দরকার নিয়ে নিয়ে খেতে পারবেন। দুপুরের খাবার মেনু লিস্ট ও অন্যান্য টেবিল আকারে বিস্তারিত দেয়া আছে।
খাবারের পর একটু বিশ্রাম নিবেন।
নুহাশ পল্লী ঘুরে দেখাঃ তারপর আপনাদের ট্যুর গাইড পুরো নুহাশ পল্লী আপনাদেরকে ঘুরে ঘুরে দেখাবেন ,পরিচয় করাবেন নুহাশ পল্লীর বৃক্ষদের সঙ্গে । দেখাবেন আপনাদের প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ এর স্মৃতিবিজরিত স্থান গুলো ,কোথায় কোথায় তিনি কি কি করতেন । কোথায় কোথায় শুটিং হত তাঁর জনপ্রিয় সেই সব নাটক সিনেমার। জানতে পারবেন নুহাশ পল্লীর নানা অজানা সব গল্প যেগুলো জানলে আপনাদের ভিতর তৈরি হবে অন্যরকম এক অনুভূতি । জানতে পারবেন নানা সময়ের নুহাশ পল্লীতে ভুতেদের অত্যাচার ও সেই সব অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য কি সব করতেন হুমায়ূন আহমেদ ।
তারপর আপনারা আপনাদের মত সময় কাটাবেন ।
বিকালের নাশতা: বিকালে আমরা আরেকটি নাস্তা দিব ।বিকালের নাস্তা করার পর –
আমরা আমাদের প্রিয় মানুষ যিনি সারা জীবন আমাদেরকে আনন্দ দিয়ে গেছেন এখন চির দিনের জন্য শুয়ে আছেন নুহাশ পল্লীর সবুজের মাঝে, সেই প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ এর আত্মার শান্তির জন্য দোয়া করবো ।
ফিরে আসাঃ তারপর অর্থাৎ মাগরিবের আজানের আগে আগে আমরা ঢাকার উদ্দেশে রওনা হব । আপনারা যে যেখান থেকে উঠেছিলেন ঠিক সেখানেই নামিয়ে দিয়ে আমাদের ডে- ট্যুর এর সমাপ্তি।
৩। প্রত্যেকের জন্য সাপ্তাহিক ও প্রতিদিনের প্যাকেজঃ
সাপ্তাহিক ও প্রতিদিন ঢাকার মতিঝিল শাপলা চত্তর, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, পলাশীর মোড় আজিমপুর থেকে আমাদের প্যাকেজ ট্যুরের ৪ টি গাড়ি ৪ টি রোডে( বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক + নুহাশ পল্লীর) উদ্দেশ্যে সকাল ৬ টা ৩০ মি ; ছেড়ে আসে । যে কেউ প্রি বুকিং দিয়ে এই প্যাকেজে আসতে পারেন। আপনি সুবিধা মত নিম্নে উল্লেখিত যেকোনো জায়গা থেকে উঠতে পারবেন। আপনি যেখান থেকে উঠবেন সেটি আমাদেরকে জানাতে হবে।
( কমপক্ষে ২ জন )এসি বাস (১৭৯৯ টাকা)/ নন এসি বাস(১৫৫০ টাকা)
সুবিধা সমুহঃ (আসাএবং যাওয়া )+সকালের নাস্তা+দুপুরের খাবার+বিকালের নাস্তা +১ রুম ফ্রেশ রুম +নুহাশ পল্লীর স্পট ভাড়া+বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্কের শুধু মূল গেইটের এন্ট্রি ফি সহ
সকালের নাস্তা (১ টা স্যান্ডুইচ , ১ টা কলা, ১ টা ডিম , ১ টা লেক্সাস বিস্কিট , ১ টা মিনারেল পানি)
দুপুরের খাবার (বুফে )ঃ (যেমন ঃ সাদা পোলাও , মিশ্র সব্জি , মুরগির রোষ্ট ,গরুর মাংস ভূনা , মুরগির গিলা কলিজা দিয়ে মুগ ডাল, সালাদ , কোমল পানীয়, পায়েস /মিষ্টি / দই
অথবা সাদা ভাত , আলু ভর্তা ,বেগুন ভর্তা ,চেপা শুটকি ভর্তা ,কাল জিরা ভর্তা , পটল ভাজি, মিষ্টি কুমড়া ভর্তা, বেগুন ভাজি ,পেপে ভর্তা, কাচকি শুটকি ভুনা (যেকোনো ৪ পদ) মুরগির রোষ্ট , খাসি/ গরুর মাংস ভূনা /, মুশরির ডাল ,সালাদ , কোমল পানীয়, পায়েস ইত্যাদি (উল্লেখ্য খাবার মেনু সাদা ভাত অথবা পোলাও যেকোনো একটা হবে তবে গরুর পরিবর্তে খাসির মাংস নিলে জন প্রতি ১০০ টাকা বেশী দিতে হবে)
বিকালের নাশতা: (গরুর দুধের চা, সিংগারা/সমুচা /পুরি/ কেক/ বাপা পিঠা/ চিতই পিঠা /ডাল ভাজা এর {যেকোনো ৩ টা আইটেম } নুহাশ পল্লীর ৩০০ ফুট গভীর নলকূপের পানি।
প্যাকেজ ট্যুরের ৪ টি রোডের বর্ণনা ঃ
১ নং রোডঃ মতিঝিল- আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ- শাহজাহানপুর- খিলগাঁও ফ্লাইওভার – মালিবাগ রেলগেইট – রামপুরা টি ভি ভবন – নতুন বাজার – যমুনা ফিউচার পার্ক – খিলখেত ওভার ব্রিজ- উত্তরা জসিম উদ্দিন রোড – উত্তরা হাউজ বিল্ডিং – সাফারী পার্ক- নুহাশ পল্লী ।
২ নং রোডঃ মতিঝিল – দৈনিক বাংলা – নয়া পল্টন – কাকরাইল রাজমনি মোড় – শান্তিনগর ফ্লাইওভার – মগবাজার ফ্লাইওভার – তেজগাঁও সাতরাস্তা – নাবিস্কু গুলশান লিংক রোড – গুলশান আড়ং – গুলশান -১ নাভানা টাওয়ার – গুলশান ২ – বনানী কবরস্থান- রেডিসন হোটেল – জুয়ার শাহারা ওভার ব্রিজ-
৩ নং রোডঃ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ – পুরানা পল্টন মোড় -মৎস্য ভবন – শাহবাগ পি জি হাসপাতাল – কাওরান বাজার পূর্ণিমা সিনেমা হল- ফার্মগেইট – মহাখালী ফ্লাইওভার- চেয়ারম্যান বাড়ি – বনানী রেলওয়ে বাস স্টপ –
৪ নং রোডঃ পলাশীর মোড় – আজিমপুর মোড় – নীলখেত মোড়- সাইন্স ল্যাব মোড় – ধানমণ্ডি ৩২ নং মোড় – আসাদ গেইট বাস স্টপ – শ্যামলী বাস স্টপ – টেকনিক্যাল এশিয়া সিনেমা হল – আনসার কাম্প বাস স্টপ – মিরপুর ১ – – মিরপুর ১০ – মিরপুর ১২ – কালশি বাস স্টপ মোড়- মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট ফ্লাইওভার- খিলখেত ওভার ব্রিজ –
আমাদের প্যাকেজ ট্যুর প্রোগ্রামের বিস্তারিতঃ
সকালের নাস্তা সহ একজন ট্যুর গাইড গাড়ি নিয়ে সকাল ৬ টা ৩০ মিনিটে আপনার ঠিকানায় পৌঁছে যাবে । সকাল ৭ টায় গাড়ি ছাড়বে । নাস্তা খেতে খেতে চলে যাবেন বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক । সাফারি পার্কের প্রবেশ ফি টা শুধু আমরা দিয়ে দিব ভিতরে ঢুকে যত রাইডে চড়বেন সেই সব খরচ আপনাদের। সাফারি পার্ক ঘুরে দেখার পর –
আপনারা চলে আসবেন আপনাদের কাঙ্ক্ষিত নুহাশ পল্লীতে ।নুহাশ পল্লীতে এসে আপনারা ফ্রেশ হবেন মন চাইলে দিঘি লীনাবতী,সুইমিং পুলে সুইমিং করতে পারবেন। তারপর-
দুপুরের খাবার: দুপুরের খাবারটা বুফে দেয়া থাকবে আপনারা যার যতটুকু দরকার নিয়ে নিয়ে খেতে পারবেন। দুপুরের খাবার মেনু লিস্ট ও অন্যান্য টেবিল আকারে বিস্তারিত দেয়া আছে।
খাবারের পর একটু বিশ্রাম নিবেন।
নুহাশ পল্লী ঘুরে দেখাঃ তারপর আপনাদের ট্যুর গাইড পুরো নুহাশ পল্লী আপনাদেরকে ঘুরে ঘুরে দেখাবেন ,পরিচয় করাবেন নুহাশ পল্লীর বৃক্ষদের সঙ্গে । দেখাবেন আপনাদের প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ এর স্মৃতিবিজরিত স্থান গুলো ,কোথায় কোথায় তিনি কি কি করতেন । কোথায় কোথায় শুটিং হত তাঁর জনপ্রিয় সেই সব নাটক সিনেমার। জানতে পারবেন নুহাশ পল্লীর নানা অজানা সব গল্প যেগুলো জানলে আপনাদের ভিতর তৈরি হবে অন্যরকম এক অনুভূতি । জানতে পারবেন নানা সময়ের নুহাশ পল্লীতে ভুতেদের অত্যাচার ও সেই সব অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য কি সব করতেন হুমায়ূন আহমেদ ।
তারপর আপনারা আপনাদের মত সময় কাটাবেন ।
বিকালের নাশতা: বিকালে আমরা আরেকটি নাস্তা দিব ।বিকালের নাস্তা করার পর –
আমরা আমাদের প্রিয় মানুষ যিনি সারা জীবন আমাদেরকে আনন্দ দিয়ে গেছেন এখন চির দিনের জন্য শুয়ে আছেন নুহাশ পল্লীর সবুজের মাঝে, সেই প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ এর আত্মার শান্তির জন্য দোয়া করবো ।
ফিরে আসাঃ তারপর অর্থাৎ মাগরিবের আজানের আগে আগে আমরা ঢাকার উদ্দেশে রওনা হব । আপনারা যে যেখান থেকে উঠেছিলেন ঠিক সেখানেই নামিয়ে দিয়ে আমাদের ডে- ট্যুর এর সমাপ্তি।
আমাদের প্যাকেজ গুলো সাধারণতঃ
ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ফ্যামিলি প্যাকেজ- ১০ /১৫/২০জন ।
ট্রান্সপোর্টঃ এসি হাই এইস মাইক্রো বাস ।
কর্পোরেট অ্যান্ড গ্রুপ প্যাকেজ: ২৮/৩০/৪২/৪৫ জনের।
ট্রান্সপোর্ট: (টুরিস্টএসি মিনি বাস এবং হিনো বাস )দিয়ে করে থাকি ।
৪৫ জনের প্যাকেজ গুলো (নন এসি )গাড়ি দিয়ে ।
প্যাকেজ মূল্য: ১৭৯৯ টাকা ।{ এসি গাড়ি}, ১৫৫০ টাকা
প্যাকেজ ট্যুর বুকিং ও ক্যান্সেল এর নিয়মঃ
১।আমাদের ইমেল ও ফোন নাম্বার বা অফিসে এসে সরাসরি যোগাযোগ করে ট্যুর বুকিং করতে পারবেন।
২। বুকিং এর জন্য ৫০% টাকা অগ্রিম পরিশোধ করতে হয়।
অগ্রিম টাকা আমাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অথবা বিকাশ অ্যাকাউন্ট জমা দেয়া যাবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট টাকা জমা দিয়ে জমা রশিদটি আমাদেরকে ইমেইল করে দিতে হবে। আপনার টাকার রশিদটি পাওয়ার পর অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স নিশ্চিত হয়ে আমরা আপনাকে একটি প্রাপ্তি স্বীকার ইমেইল/এস এম এস করবো । এটিই আপনার ট্যুর নিশ্চিত ইমেইল/এস এম এস। আর টাকা যদি বিকাশ অ্যাকাউন্ট এ জমা দেন তাহলে আমাদের মোবাইল/ইমেইল থেকে টাকা প্রাপ্তির নিশ্চিতকরন মেসেজ/ইমেইল দেয়া হবে।
২। ভ্রমণের ৩ দিন আগে ট্যুর বুকিং করতে হবে। ট্যুর ক্যান্সেল করতে হলে ৪৮ ঘণ্টা পূর্বে ক্যান্সেল করতে হবে। অন্যতায় টাকা ফেরত দেয়া হবেনা ।
৩। ট্যুর বুকিং করার পূর্বে আমাদের ওয়েব সাইট এ আপনার ট্যুরটির বিস্তারিত দেখে নিবেন।
৪। যেকোনো ধরনের যান্ত্রিক/প্রাকৃতিক দুর্যোগ/ দুর্ঘটনা জনিত কারনে ট্যুর ক্যান্সেল করার অধিকার ভ্রমণ বিলাস কর্তৃপক্ষের থাকবে। ট্যুর ক্যান্সেল করার ২৪ ঘন্টা পূর্বে এস এম এস বা ইমেল করে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে।
৫। প্যাকেজ ট্যুর বা পিকনিক এ খাবার মেন্যু পরিবর্তন বা কাস্টমাইজ করা যাবে।
1
Comment On নুহাশ পল্লীতে প্যাকেজ ট্যুর এর নিয়ম কি?
Faysal
প্যাকেজগুলো কি জনপ্রতি ১৫৫০/=,১৭৯৯/= এমন? না পুরো ২৮/৪৫ জনের জন্য একটা ১৭৯৯/=,১৫৫০/= এর প্যাকেজ??