Tourist spot
Sort By
Satkhira, Khulna
তেঁতুলিয়া জামে মসজিদ
0 Reviews
সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলা সদর থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে তেঁতুলিয়া গ্রামে ১৮শ শতকের মুসলিম স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন তেঁতুলিয়া জামে মসজিদ (Tetulia Jame Masjid) অবস্থিত। মসজিদটি স্থানীয়ভাবে মিয়ার মসজিদ কিংবা তেঁতুলিয়া জামে মসজিদ নামে পরিচিত হলেও মসজিদের মূল নাম তেঁতুলিয়া খান বাহাদুর কাজী সালামতউল্লাহ জামে মসজিদ। মসজিদের গায়ে প্রাপ্ত শিলালিপি হতে জানা যায়, ১২৭০ বঙ্গাব্দে জমিদার সালামতুল্লাহ খান কলকাতার ‘সিন্দুরে পট্টি’ মসজিদের নকশার অনুকরণে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন।
Satkhira, Khulna
গুনাকরকাটি মাজার
0 Reviews
আশাশুনি উপজেলার গুনাকরকাটি গ্রামে অবস্থিত হজরত শাহ আজিজ (র:) এর রওজা শরিফ । ১২৭৯ বঙ্গাব্দে মৃত্যুবরণকারী এই ব্যক্তি পিরে কামেল হিসেবে পরিচিত ভক্তদের কাছে । পৃথিবীর বহুদেশে ছড়ানো ছিটানো তাঁর সাগরেদের সংখ্যা কয়েক লক্ষ্য ।
Satkhira, Khulna
সাত্তার মোড়লের স্বপ্নবাড়ী
0 Reviews
আব্দুস সাত্তার মোড়ল সম্রাট শাহজাহান নন। তিনি তাজমহলের রূপকারও নন। তিনি একজন চিংড়ি ঘের ব্যবসায়ী। আর তিনি তাজমহল নির্মাণ করেননি। স্বপ্নের একটি বাড়ি নির্মাণ করেছেন মাত্র। এই বাড়িটিই এখন দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান। প্রতিদিন শত শত মানুষ বাড়িটি দেখতে আসেন। বেশির ভাগ সময় বাড়ির সামনে মিনি পার্কে বসে থাকেন সাত্তার। প্রিয়জনকে নিয়ে বাড়ির আঙ্গিনায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প করেন।
Satkhira, Khulna
মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট
0 Reviews
মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট (Mozaffer Garden & Resort) সাতক্ষীরায় মন্টু মিয়ার বাগান বাড়ি নামে বহুল পরিচিত। সাতক্ষীরা জেলায় ১২০ বিঘা জায়গা জুড়ে ১৯৮৯ সালে জনাব কে, এম, খায়রুল মোজাফফর (মন্টু) এই মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট স্থাপন করেন।
Satkhira, Khulna
ঐতিহাসিক বনবিবি বটতলা
0 Reviews
দেবহাটা উপজেলার ঐতিহাসিক বনবিবি বটতলা। প্রায় ১.২ একর জমির উপর এই বটগাছটি বিস্তৃত। অবসর সময়ে পরিবারের সবাইকে নিয়ে কিংবা প্রিয়জনকে নিয়ে ছায়াঘন শ্যামনয়নাভিরাম মনমুদ্ধকর পাখির কুজন মুখরীত এই স্থানটিতে এসে মনের সকল ক্লান্তি দূর করতে পারেন।
Jashore, Khulna
মির্জানগর হাম্মাম
0 Reviews
কেশবপুর থেকে ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে কপোতাক্ষ ও বুড়িভদ্রা নদীর সঙ্গমস্থলে মির্জানগর গ্রামে অবস্থিত নবাব বাড়ির হাম্মাম খানার ভগ্নাস্তুপ। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় ১৬৪৯ খ্রি: সম্রাট আওঙ্গজেবের আমলে বাংলার সুবেদার শাহ শুজার শ্যালকপুত্র মীর্জা সাফসি খান যশোর ফৌজদার নিযুক্ত হন। তিনি যশোরের কেশবপুর উপজেলার সদর থেকে ৭ কি. মি.পশ্চিমে কপোতাক্ষ নদ ও বুড়িভদ্রা নদীর সঙ্গমস্থল ত্রিমোহিনী নামক স্থানে বাস করতেন। তার নাম অনুসারে এলাকাটির নাম হয় মীর্জানগর। উক্ত স্থানে কিল্লাবাড়ি স্থাপন করেন।
Jashore, Khulna
ভরত রাজার দেউল
0 Reviews
যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলাস্থ গৌরিঘোনা ইউনিয়নের ভরত ভায়না গ্রামে ভদ্রা নদীর তীরে ভরতের দেউল (Bharater Deul) অবস্থিত। টিলা আকৃতির দেউলের উচ্চতা ১২.২০ মিটার এবং পরিধি ২৬৬ মিটার। ধারণা করা হয় ভরতের দেউল প্রাচীন গুপ্ত যুগের খ্রিষ্টীয় ২য় শতকে নির্মিত হয়েছে। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পের ফলে দেউলটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ১৯২৩ সালের ১০ জানুয়ারী এই দেউলটিকে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়।
Jashore, Khulna
হাজী মুহাম্মদ মহসিনের ইমামবাড়ী
0 Reviews
হাজি মোহাম্মদ মহসীন ছিলেন বাংলার একজন জনহিতৈষী, দানবীর। দানশীলতার জন্য তিনি দানবীর খেতাব পেয়েছিলেন। বাংলাদেশের যশোরে রয়েছে হাজী মোহাম্মদ মহসিন ইমামবাড়া। এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি পুরাকীর্তি। এটি মুড়ালী নামক স্থানে অবস্থিত বলে একে মুড়ালী ইমামবাড়া হিসেবে ডাকা হয় ।
Jashore, Khulna
মধুপল্লী
0 Reviews
যশোর জেলার সাগরদাঁড়ি গ্রামে মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়িতে জেলা পরিষদের ডাকবাংলো, মধুসূদন জাদুঘর, লাইব্রেরি এবং সাগরদাঁড়ি পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণ করে মধুপল্লী (Modhupolli) নামকরণ করা হয়। মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি সাগরদাঁড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
Jashore, Khulna
চৌগাছা কুঠিবাড়ী
0 Reviews
যশোরের অন্তর্গত চৌগাছা গ্রামে বিষ্ণুচরণ বিশ্বাস ও দিগম্বর বিশ্বাস বাস করিতেন। তাঁহারা পূর্বে নীলকুটির দেওয়ান ছিলেন। নীলবিদ্রোহ এই চৌগাছা হতে সর্বপ্রথম জ্বলে উঠেছিল। প্রজার “যোট” ভাঙ্গিবার জন্য নীলকরেরা আগে গেলে, বিশ্বসেরা বরিশাল হতে লাঠিয়াল আসে।
Jashore, Khulna
শেখপুর জামে মসজিদ
0 Reviews
শেখপুর জামে মসজিদ যশোর জেলায় অবস্থিত প্রাচীন মসজিদ ও বাংলাদেশের অন্যতম একটি সংরক্ষিত পুরাকীর্তি। এটি কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়ী ইউনিয়নের শেখপুরা নামক গ্রামে অবস্থিত। উপজেলা সদর থেকে এটি ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
Jashore, Khulna
বেনাপোল স্থলবন্দর
0 Reviews
বেনাপোল ভারতের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের একটি পৌরশহর। বেনাপোলে বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর অবস্থিত। এই স্থলবন্দরের শুল্ক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য রয়েছে বেনাপোল কাস্টম হাউজ। স্থলবন্দরের কার্যক্রম পরিচালনা করে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী বন্দরনগরী বেনাপোল যশোর জেলার শার্শা উপজেলার অন্তর্গত একটি পৌরশহর। বেনাপোল যশোর জেলার, শার্শা উপজেলার অন্তর্গত একটি পৌরশহর।